শিরোনাম:
●   সরকারকে সংস্কার, নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণের অর্জনযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে ●   বাতিল হওয়া স্থানীয় পরিষদের কাউন্সিলরদের পুনর্বাসনের কোন সুযোগ নেই ●   দীপংকর তালুকদার এর বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে বিপুল অবৈধ সম্পদ গড়ার অভিযোগ ●   রাঙামাটিতে মহান বিজয় দিবসে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শ্রদ্ধাঞ্জলী ●   ৭১ এর চেতনায় ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থান ধারণ করতে হবে ●   নবউত্থিত বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সম্ভাবনা নষ্ট করতেই ঠান্ডা মাথায় বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয় ●   শহীদ বুদ্ধিজীবীসহ লক্ষ লক্ষ শহীদদের জীবনদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্রের উন্মেষ ঘটেছে ●   বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি রাঙামাটি জেলা কমিটির কাউন্সিলে সভাপতি নির্মল বড়ুয়া মিলন, সম্পাদক জুঁই চাকমা ●   ফটিকছড়িতে সম্মিলিত বৌদ্ধ সমাজের নতুন অফিস উদ্বোধন ●   সংস্কার ছাড়া গতানুগতিক নির্বাচন বিশেষ কোন কাজে আসবেনা : ডঃ তোফায়েল আহমেদ
ঢাকা, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

Kaler Dabi – কালের দাবী – Online News Portal in Bangladesh
বৃহস্পতিবার ● ২৫ এপ্রিল ২০২৪
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক » সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক » সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক
২৯৭ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ২৫ এপ্রিল ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ও বাংলাদেশ - ভারত সম্পর্ক

--- সাইফুল হক :: সম্প্রতি ভারত - বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী - বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশী নাগরিকদের গুলি করে হত্যার অমানবিক ঘটনা আবারও বৃদ্ধি পেয়েছে। মাত্র গত ক’দিনে নওগাঁ, লালমনিরহাট, চাপাইনবয়াবগঞ্জ ও ব্রাম্মনবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফ এর হাতে পাঁচজন বাংলাদেশী যুবক প্রাণ হারিয়েছেন। বিএসএফ এখন গুলির পাশাপাশি পিটিয়ে ও ককটেল ছুড়েও বাংলাদেশীদেরকে হত্যা করছে। কেবল ২০২৩ সালে বিএসএফ হাতে ৩০ জনের বেশী বাংলাদেশী নিহত হয়েছেন।আর গত সাত বছরে বিএসএফ এর গুলি ও অত্যাচারে প্রাণ হারিয়েছেন দুই শতাধিক বাংলাদেশী নাগরিক, আহত হয়েছেন অনেকে; অপহরনের ঘটনাও অব্যাহত আছে।দীর্ঘদিন ধরে ভারতের বিভিন্ন জেলখানায় আছেন অনেক বাংলাদেশী নাগরিক। দিল্লিকেন্দ্রীক ভারতের নীতিনির্ধারকদের কাছে এসব অমানবিক ও বর্বরোচিত ঘটনার বিশেষ কোন তাৎপর্য আছে বলে মনে হয়না।
গেল মার্চ মাসে ঢাকায় বিজিবি - বিএসএফ এর পরিচালক(ডিজি) পর্যায়ের বৈঠক শেষে বিএসএফ প্রধান বরাবরের মত আবারও ঘোষণা দিয়েছেন যে, সীমান্তে বাংলাদেশী সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে প্রাণঘাতী কোন অস্ত্র ব্যবহার করা হবেনা; সীমান্তে প্রাণহানির সংখ্যা শুণ্যতে নামিয়ে আনা হবে। এই ধরনের ঘোষণা নতুন নয়। বহুবছর ধরে উভয় বাহিনীর মধ্যকার শীর্ষ বৈঠক শেষে এই ধরনের ঘোষণাই দেয়া হচ্ছে।কিন্তু তাতে পরিস্থিতির বিশেষ কোন উন্নতি হয়নি। এবারকার বৈঠক ও ঘোষণার কয়েকদিনের মধ্যেই আবারও সীমান্তে বাংলাদেশীদের হত্যাকাণ্ডের মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে চলেছে। বাংলাদেশী নাগরিকদের মাঝেমধ্যে তারা ধরে নিয়ে যায়; তাদের উপর চালানো হয় অকথ্য নির্যাতন - নিপীড়ন। সীমান্তবর্তী এলাকার শিশুদেরও রেহাই নেই।
এটা সবার জানা যে, বিএসএফ ও ক্ষেত্রবিশেষে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী - বিজিবি’র জ্ঞাতসারে ও তাদের যোগসাজশে সীমান্তে চোরাচালানের ঘটনা ঘটে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যোগসাজশ ও লেনদেনে সমস্যা হলেই ভারতের সীমান্ত রক্ষী - বিএসএফ মারমুখী হয়ে উঠে এবং গুলি চালিয়ে বাংদেশীদের প্রাণনাশ করে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্তবর্তী অনেক অঞ্চলেই বাংলাদেশীদেরকে জানমালের গুরুতর নিরাপত্তাহীনতা ও আতংকের মধ্যেই দিনপার করতে হয়।
ইজরায়েল - ফিলিস্তিন সীমান্তের পর সারা দুনিয়ায় ভারত - বাংলাদেশ সীমান্ত এখন এক ভয়ংকর সীমান্তের নাম। ভারত - পাকিস্তানের মধ্যে এত বৈরীতা ও তাদের মধ্যে এই দীর্ঘ সীমান্ত থাকলেও সেখানে এই ধরনের হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নেই।চার বছর আগে বিএসএফ এর হাতে নেপালের এক নাগরিক নিহত হলে ভারতের স্বরাষ্ট্র সচিবকে কাটমন্ডুতে উড়ে যেয়ে নেপালের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে আসতে হয়েছে।নিহতের গ্রামে যেয়েও পরিবারের কাছে তাদেরকে সমবেদনা জানাতে হয়েছে।বোঝাই যাচ্ছে সীমান্তে বাংলাদেশীদের হত্যা ‘ট্রিগার হ্যাপি ‘ বিএসএফ এর কাছে পোকামাকড় মারার মত ঘটনায় পর্যবসিত হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কথিত বাংলাদেশী নিরিহ ও নিরস্ত্র অনুপ্রবেশকারি বা অপরাধীকে সতর্ক করা বা গ্রেফতারের চেষ্টা না করে সরাসরি গুলি করা সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
এটা স্পষ্ট যে, সীমান্ত হত্যা বন্ধে বিএসএফ বাংলাদেশকে দেয়া তার কথা রাখেনি। বলা যেতে পারে বাংলাদেশের সাথে তারা প্রতারণাই করে আসছে। নিজেদের ঘোষণা নিজেরাই লংঘন করে চলেছে। ক’বছর আগে সীমান্ত হত্যা বন্ধ না
হওয়ার কারণ খোলামেলা উল্লেখ করেছেন ভারতের প্রখ্যাত মানবাধিকার সংগঠক ও বাংলার মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চের (মাসুম) প্রধান কিরীটি রায়।তিনি বলেছেন, ” আসলে ভারত সীমান্ত হত্যা বন্ধ চায়না, তাই বন্ধ হয়না।ওরা মুখে এক কথা বলে,আর কাজ করে আরেকটা। আর বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও এর শক্ত কোন প্রতিবাদ নেই।তারা ভারতের কাছে নতজানু হয়ে থাকে”।
ভারতের সাথে বাংলাদেশের পাঁচ হাজার কিলোমিটার সীমান্তের চার হাজার কিলোমিটারের বেশী ভারত কর্তৃক কাঁটাতারের বেড়া দেয়া।এর মধ্যে বেশকিছুটা আবার বিদ্যুতায়িত করা। বিশ্বের আর কোন সীমান্তে এত দীর্ঘ কাঁটাতারের বেড়া নেই। ইজরায়েল আর ফিলিস্তিন সীমান্ত আর মেক্সিকো - আমেরিকা সীমান্তেও এত বড় তারকাঁটার সীমান্ত নেই।প্রাকৃতিক বা রাজনৈতিক কোন দূর্যোগে দুপাশের মানুষ যে পরস্পরের কাছে আশ্রয় নেবে, সাময়িক নিরাপত্তা খুঁজবে- ভারত তাও এখন বন্ধ করে দিয়েছে।
এটা অত্যন্ত পরিস্কার যে, বিএসএফ তথা ভারতের এসব তৎপরতা কোন সৎ প্রতিবেশীর পরিচয় নয়; বরং ভারত সরকারের বাংলাদেশ বিরোধী আগ্রাসী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ।
সীমান্ত হত্যার পাশাপাশি ভারতের উপেক্ষা ও অবহেলার কারণে এখনও পর্যন্ত তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানিপ্রবাহে বাংলাদেশের ন্যায্য হিস্যা পাওয়া যায়নি। বাণিজ্যিক ভারসাম্য এখনও বাংলাদেশের প্রতিকুলে।বাংলাদেশের বাজার ভারতের পণ্যে সয়লাব হলেও ভারতের বাজারে এখনও বাংলাদেশের পণ্যের উপর রয়েছে শুল্ক ও অশুল্ক নানা বাধা।ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যে বাংলাদেশের যে বাণিজ্যিক সুবিধা পাওয়ার প্রত্যাশা ছিল তাও হয়নি। বস্তুতঃ বাংলাদেশ ভারতকে ট্রানজিট সুবিধাসহ তাদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত সমস্যাদির সমাধান করে দিলেও কাঁটাতারের বেড়ায় ফেলানির লাশের মত বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাসমূহ এখনও তারা ঝুলিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশের সরকারসমূহের ভারত তোষণ নীতি, বিশেষ করে গত পনের বছর আওয়ামী লীগ সরকারের ভারত অনুগত পররাষ্ট্র নীতির কারনে সীমান্ত হত্যা বন্ধ, পানির ন্যায্য অংশীদারিত্ব অর্জন , বাণিজ্যিক ভারসাম্য প্রতিষ্ঠাসহ ভারতে বাংলাদেশ বিরোধী বহুমুখী অপতৎপরতা বন্ধ করানো যায়নি। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকার যখন প্রায় প্রতিদিন ঘোষণা করছে যে, বাংলাদেশ - ভারত বন্ধুত্ব এখন সর্বোচ্চ শিখরে তখন প্রায় প্রতি সপ্তাহে সীমান্তে বাংলাদেশের মানুষেদেরকে রক্ত দিয়ে এই বন্ধুত্বের নির্মম দায় শোধ করতে হচ্ছে।
দুঃখজনক হচ্ছে সরকার সীমান্তে এসব নিরিহ ও নিরস্ত্র বাংলাদেশীদের বর্বোরোচিত হত্যাকাণ্ড বন্ধ দূরের কথা, এর উপযুক্ত প্রতিবাদ করার ক্ষমতা পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে।কয়েক মাস আগে আমাদের এক বিজিবি সদস্য বিএসএফ এর হাতে নিহত হলেও বাংলাদেশ তার উপযুক্ত প্রতিবাদ করতে পারেনি। এখনও পর্যন্ত সীমান্তবর্তী লক্ষ লক্ষ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধানেও সরকারের দৃশ্যমান ও কার্যকরি কোন উদ্যোগ নেই।
গত পনের বছর শাসক দল আওয়ামী লীগের রাজনৈতিকভাবে অবৈধ ও অনৈতিক ক্ষমতার পিছনে ভারতের চরম হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকারের এককাট্টা মদদ ও সমর্থনের বিনিময়ে বাংলাদেশকে তারা ভারতের অনুগত রাষ্ট্রে পরিনত করেছে।সরকারের মন্ত্রীরা প্রতিদিন পরোক্ষভাবে তার স্বীকারোক্তি দিয়ে চলেছেন।তারা প্রকাশ্যেই বলছেন যে, ভারতের সমর্থনের কারণেই তারা ক্ষমতায় আছেন। সরকারের নীতি নির্ধারকদের এই ধরনের বক্তব্য দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি তৈরী করেছে। এই ধরনের বক্তব্য রীতিমতো দেশবিরোধী অবস্থানের সামিল। সামাজিক গণমাধ্যমে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আহবান ও ক্রমান্বয়ে তার বিস্তৃতি এসবের বিরুদ্ধে দেশের মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভেরই বহিঃপ্রকাশ।
এটা সত্য যে, আমরা কেউই আমাদের প্রতিবেশী বদলাতে পারব না।আমরা সমতা, ন্যায্যতা, আন্তর্জাতিক বিধিবিধান ও পারস্পরিক স্বার্থের স্বীকৃতির ভিত্তিতে আমাদের মধ্যকার যাবতীয় দ্বিপাক্ষিক সমস্যাদির সমাধান করতে চাই।কিন্তু ভারত বাংলাদেশকে নানা দিক থেকে চাপে রাখতে যেয়ে পরিস্থিতিকে ক্রমান্বয়ে জটিল ও অস্থিতিশীল করে তুলছে, যা কোনভাবেই কাম্য নয়।
বৃহৎ অর্থনীতি ও বিশাল জনগোষ্ঠীর দেশ হিসাবে ভারতের সুযোগ ছিল দক্ষিণ এশিয়ার এশিয়ার এই অঞ্চলের দেশগুলোর উন্নয়ন - অগ্রগতির বড় সহযোগী হয়ে গণতান্ত্রিক সম্পর্কের ভিত্তিতে উপমহাদেশে স্বাভাবিক নেতৃত্ব প্রদান করা।ভারতের শাসকগোষ্ঠী ও সরকারসমূহ সে সুযোগে গ্রহণ করেনি।উল্টো উপমহাদেশের প্রায় সকল প্রতিবেশীর সাথেই ভারতের রয়েছে টানা পোড়েন, বৈরী সম্পর্ক। এ কারণে বৈশ্বিক রাজনৈতিক অর্থনীতিতে এই অঞ্চলের অনেক অপার সম্ভাবনাই বিনষ্ট হয়েছে।
আমাদের জন্য উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে ভারতের প্রতি বর্তমান সরকারের অনুগত নীতি কৌশলের কারণে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, জাতীয় স্বার্থ ও জাতীয় নিরাপত্তা নানাদিক থেকে হুমকির মুখে পড়েছে। ভারতের নানা ধরনের সহায়তায় জবরদস্তি করে ক্ষমতায় থাকতে যেয়ে একদিকে সরকার দেশের মানুষের ভোটের অধিকার হরণসহ দেশের অবশিষ্ট গণতান্ত্রিক কাঠামো যেমন ধ্বংস করে দিয়েছে, আর অন্যদিকে সীমান্ত হত্যা বন্ধসহ ভারতের সাথে বাংলাদেশের ঝুলে থাকা দ্বিপাক্ষিক সমস্যাসমূহ সমাধানেও কার্যকরি কোন উদ্যোগ নিতে পারছে না। এই অবস্থা চলতে দিলে আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের উপর ভারতের বহুমুখী চাপ ও হুমকি আরও বৃদ্ধি পাবে; বিপন্ন হবে দেশের সার্বভৌমত্ব,জাতীয় স্বার্থ ও জাতীয় নিরাপত্তা।
২২ এপ্রিল ২০২৪
লেখক -সাইফুল হক
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ।





আন্তর্জাতিক এর আরও খবর

সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরীর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরীর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক
তিস্তা ও গংগার পানি চুক্তি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে খালি হাতেই ঢাকা ফিরতে হয়েছে তিস্তা ও গংগার পানি চুক্তি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে খালি হাতেই ঢাকা ফিরতে হয়েছে
পুঁজিবাদী - সাম্রাজ্যবাদী ব্যবস্থায় ধরিত্রী নিরাপদ নয় : সাইফুল হক পুঁজিবাদী - সাম্রাজ্যবাদী ব্যবস্থায় ধরিত্রী নিরাপদ নয় : সাইফুল হক
থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশী স্বাধীন বড়ুয়া নিশুর ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টে স্বর্ণপদক লাভ থাইল্যান্ড থেকে বাংলাদেশী স্বাধীন বড়ুয়া নিশুর ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টে স্বর্ণপদক লাভ
ফিলিস্তিনে ইজরায়েলের যুদ্ধ বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহবান ফিলিস্তিনে ইজরায়েলের যুদ্ধ বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহবান
ডা: জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে নিয়ে বিদেশী বন্ধু অভিজিৎ মজুমদারের স্মৃতি কথা ডা: জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে নিয়ে বিদেশী বন্ধু অভিজিৎ মজুমদারের স্মৃতি কথা
শুকনো মওসুমে খাল কেটে তিস্তা থেকে পানি প্রত্যাহারে বাংলাদেশ অংশের তিস্তা বাস্তবে পানিশূন্য হয়ে পড়বে শুকনো মওসুমে খাল কেটে তিস্তা থেকে পানি প্রত্যাহারে বাংলাদেশ অংশের তিস্তা বাস্তবে পানিশূন্য হয়ে পড়বে
ভারতে কৃষক জাগরণের বিজয়ের বার্তা-সাইফুল হক ভারতে কৃষক জাগরণের বিজয়ের বার্তা-সাইফুল হক
তালেবানদের বিজয়ে আফগান জনগণের স্বাধীনতার মুক্তি, নারী অধিকারসহ গতান্ত্রিক অধিকারের ক্ষেত্রে নতুন উদ্বেগ-উৎকন্ঠার জন্ম দিয়েছে তালেবানদের বিজয়ে আফগান জনগণের স্বাধীনতার মুক্তি, নারী অধিকারসহ গতান্ত্রিক অধিকারের ক্ষেত্রে নতুন উদ্বেগ-উৎকন্ঠার জন্ম দিয়েছে

আর্কাইভ